Saturday, November 14, 2015

বাংলা ব্লগার টিউটিরিয়াল ইবুক ! ব্লগার শিখুন মাতৃ ভাষা বাংলায় !!

 যারা ব্লগার কে বাংলাই প্রথম থেকে জানতে চান এবং ব্লগার প্রাথমিক ধারনা নিতে চান ব্লগারের হাল্কা পাতলা SEO ধারনা নিতে চান , ব্লগার দিয়ে সফল হতে চান , ব্লগার দিয়ে ইনকাম করতে চান তাহলে এই ইবুকটি আপনার জন্য একদম পারফেক্ট । তবে এই ইবুক অভিজ্ঞ দের জন্য লিখিনি সেই ক্ষমতাও আমার এখুন হয়নি তবে নতুন দের অবশ্যই কাজে আসবে । তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক এই ইবুকে কি কি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে ।



bangla-blogger-ebook

কি কি থাকছে এই ইবুকে নিচে থেকে বিভাগ গুল দেখেনিনঃ


  1.  ব্লগ কি? ব্লগার কি এবং কবে এর উৎপত্তি ?
  2.  ব্লগার কেন ব্যবহার করবেন ?
  3.  কিভাবে ব্লগারে অ্যাকাউন্ট করবেন ?
  4.  ব্লগার ড্যাশবোর্ড পরিচিতি !
  5.  ব্লগারের বিভিন্ন সেটিংস্‌ এর ব্যবহার !
  6.  ব্লগার ব্লগে এডিট এবং ইন্টারফেস এর পরিচিতি
  7.  ব্লগার ব্লগে কিভাবে পোস্ট লিখবেন ?
  8.  কিভাবে ব্লগার ব্লগের জন্য সঠিক থিম পছন্দ করবেন ?
  9.  ব্লগার ব্লগে কিভাবে থিম ইন্সটল করবেন ?
  10.  কিভাবে ব্লগার থিম কাস্টমাইজ করবেন ?
  11.  ব্লগার ব্লগে কিভাবে গ্যাজেট এবং ওয়েডগেট ইন্সটল করবেন ?
  12.  কিভাবে কাস্টম ডোমেইন সেট করবেন ?
  13.  ব্লগার ব্লগকে SEO ফ্রেন্ডলি করার জন্য বিভিন্ন টিপস !
  14.  কিভাবে SEO ফ্রেন্ডলি পোস্ট লিখবেন ?
  15.  কিভাবে ব্লগার ব্লগে সিএসএস কোড ব্যবহার করবেন ?
  16.  কিভাবে ব্লগকে দ্রুত গতি করবেন ?
  17.  কিভাবে আলেক্সাতে সাইট সাবমিট করবেন ?
  18.  কিভাবে ব্লগে ভিজিটর আনবেন ?
  19.  কিভাবে আলেক্সাতে সাইট রাঙ্ক কমাবেন ?
  20.  গুগল এনালাইটিকস কি? কিভাবে ব্লগার ব্লগ কে গুগল এনালাইটিকসে যুক্ত করবেন ?
  21.  কিভাবে একজন সফল ব্লগার হবেন ?
  22.  সর্ব শেষঃ কিভাবে ব্লগার ব্লগ দিয়ে ইনকাম করবেন ?
  23. [ স্পেশাল বিভাগঃ ] – আপনার ব্লগার ব্লগে যে সকল ওয়েডগেট গুল থাকা খুব জরুরি ! এবং কিভাবে ব্লগে বিভিন্ন ওয়েডগেট ব্যবহার করতে হয় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে

নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করুন

https://www.mediafire.com/?37jm2xrn0o9lrmw

আশাকরি ডাউনলোড করতে কোন সমস্যা হবে না মিডিয়া ফাইর লিঙ্ক দিয়েছি । ইবুক টি পড়ে কেমন লাগল অবশ্যই যানাবেন কোন ভুল থাকলে সেগুল ধরিয়ে দিয়ে সাহায্য করবেন । ইবুকের মধ্যে অনেক বানান ভুল থাকতে পারে সেগুল হয়ত টাইপিং ভুল হতে পারে সেগুল নিজে একটু কষ্ট করে ঠিক করে পড়ে নিবেন । ইবুক টি ভাল লাগলে অবশ্যই বন্ধদের সঙ্গে শেয়ার করতে ভুলবেন না ।

Top 20 Affiliate Marketing website List

মানে আপনি একটা ওয়েবসাইট বা অন্য কোন মাধ্যমে ঐসব অ্যাফিলিয়েট ওয়েবসাইটগুলোর পন্য বিক্রয় করে দিতে পারলে সেই পণ্যের দামের একটা অংশ আপনাকে দেওয়া হবে। বাংলাদেশের অনেকেই আমরা এইসব সাইট হাতে গুনা কয়েকটার নাম জানি যেমন, আ্যামাজন, ইবে, ক্লিক ব্যাংক এই ধরনের কয়েকটি সাইট। কিন্তু এর বাইরেও আরো কয়েকটি সাইট আছে যার মাধ্যমে আপনি অ্যাফিলিয়েশন করে আয় করতে পারেন।  আজ আমি আপনাদের এই রকম ২০ টি সাইটের লিংক দিব। যা আপনাদের সবারই উপকারে আসবে।

Rakuten Linkshare

Rakuten Linkshare
CJ by Conversant CJ by Conversant
Amazon amazon logo
Avangate avangate-logo-100x14

ebay Partner Newtork

ebaypartnernetwork logo
ClickBank clickbank logo

ShareASale

shareasale logo

FlexOffers

flexoffers_logo
Revenue Wire Revenue Wire Logo100x27
AvantLink avantlink logo
LinkConnector linkconnector logo
Affiliate Window affiliatewindow logo
oneNetworkDirect onenetworkdirect logo
AffiliateNetwork Affiliate-Network logo
affiliatefuture affiliatefuture
AdMedia AdMedia logo100x37
Tradedoubler ????????????
Webgains webgains logo
Impact Radius Impact-Radius-Logo
Valuleads valuleads logo

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে কি কি জানতে হয়?

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে, অন্য কারো কোন প্রডাক্টকে কমিশনের বিনিময়ে বিক্রি করে দেওয়া/লিড পাইয়ে দেওয়া। বর্তমানে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস আছে যারা ফিজিক্যাল ও ডিজিটাল প্রডাক্ট অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের প্রমোশনের মাধ্যমে তাদের পণ্য বিক্রি করার সুযোগ দিয়ে থাকে।  অন্যতম মার্কেট প্লেস হচ্ছে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম, ক্লিক ব্যাংক, সিপিএ এম্পায়ার, শেয়ার এ সেল, কমিশন জাংশন ইত্যাদি।
affiliate_marketing

শুরু করতে যাচ্ছেন দেখে নিন!

অনেকেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ভিন্ন ভিন্ন প্রসেসে করে থাকেন। প্রডাক্ট, টার্গেট মার্কেট এবং প্রমোশন স্ট্রেটেজির উপর ভিত্তি করে একেক জনের একেক স্টাইল। কেউবা ডিরেক্ট প্রডাক্ট প্রমোট করে কিংবা কেউ ইনফরমেশন বা রিভিউ বেসড সাইট তৈরি করে আবার অনেকেই শুধু মাত্র প্রডাক্টের উপর ল্যান্ডিং পেজ ক্রিয়েট করে সেটা লিড ক্যাপচার করে প্রমোট করার মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে থাকে। তাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে হলেই অনেক কিছু জেনে নিয়ে কাজে নামতে হবে যেমন, কোন প্রডাক্ট বাছাই করবো, কেন বাছাই করবো? এই প্রডাক্ট গুলো কিভাবে টার্গেটেড ট্রাফিকের উপস্থাপন করতে হবে এবং  কিভাবে প্রমোট করতে হবে ইত্যাদি।

আচ্ছা যদি ইনফরমেশন বেসড ওয়েব সাইট তৈরি করতে চাই?

হুম। বন্ধুরা আমি বর্তমানে অ্যাফিলিয়েটে কাজ করছি রিভিউ বা ইনফরমেশন বেসড ওয়েব সাইট নিয়ে। ইনফরমেশন বেসড সাইটগুলোতে মূল লক্ষ্য থাকে ট্রাফিককে তাদের অজানা বিষয়ে গাইড করা, বিভিন্ন বিষয়ের উপর নিজস্ব রিভিউ জানানো। এই ধরনের সাইট গুলোতে অনেক অনেক কন্টেন্ট থাকে আর মূল ট্রাফিক স্ট্রেটেজিই তৈরি হয় সার্চ ইঞ্জিনকে টার্গেট করে, কেননা নিশ বাছাই এর সময়ই এমন নিশ খোজা হয় যেখানে টার্গেট মার্কেট সার্চ করে এবং ইনফোরমেশন খোজে।
এই ধরনের ইনফরমেশন বেসড ওয়েব সাইট তখনি ভালো করে যখন পর্যাপ্ত পরিমানে ট্রাফিক সার্চ ইঞ্জিন থেকে আসে। সার্চ ইঞ্জিনে ভালো করতে প্রয়োজন হয় সঠিক কিওয়ার্ড রিসার্স এবং কন্টেন্ট। আপনাদের আরও একটা গুরুত্বপূর্ন বিষয় জানিয়ে রাখি, আমি ইনফরমেশন বেসড ওয়েব সাইট নিয়ে তখনি কাজ করি যখন কোন ভালো মানের নিশ পাই, প্রত্যক্ষ ভাবে সেটার মূল মানিটাইজেশন ফিজিক্যাল কোন প্রডাক্ট দিয়ে ই করতে হয় বা করা যাবে। আর ফিজিক্যাল প্রডাক্ট নিয়ে অ্যাফিলিয়েট করতে আমার প্রথম পছন্দ অ্যামাজন এসোসিয়েট! আরও কিছু সুবিধা রয়েছে…
  • অ্যামাজনের বেশির ভাগ প্রডাক্টই ফিজিক্যাল প্রডাক্ট
  • অনলাইনে কেনাকাটার জন্য পৃথিবীর সবচেয়ে বিশ্বস্ত নাম অ্যামাজন ডটকম।
  • এখান থেকে প্রডাক্ট কেনার প্রবণতা ইউজারের অনেক বেশি।
  • কোন ভিজিটরকে অ্যামাজনের যেই প্রডাক্টেই পাঠান সে যেই প্রোডাক্টই ক্রয় করুক না কেন আপনি সেই অ্যামাউন্টের উপর ভিত্তি করে কমিশন পাবেন।
  • ক্রেতা বায়িং ডিসিশন নেয়ার জন্য সাধারণত যে ধরণের তথ্যগুলো প্রয়োজন তা আমাজন ডটকমের প্রোডাক্ট পেইজগুলোতে যথেষ্ট রয়েছে।
ইনফরমেশন বেসড ওয়েবসাইট তৈরি করার ভিত্তি গুলো হলো –  নিশ নির্বাচন, কিওয়ার্ড রিসার্চ, প্রডাক্ট নির্বাচন, কন্টেন্ট ডেভেলপমেন্ট, অনপেইজ এসইও,  লিংক বিল্ডিং ও সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং।

আসুন জেনে নেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে হলে কি কি জানতে হয়:

  • নিশ নির্বাচন
  • কিওয়ার্ড রিসার্স
  • প্রোডাক্ট রিসার্স
  • ওয়েব সাইট তৈরির যাবতীয় প্রসেস
  • কন্টেন্ট ডেভেলপমেন্ট
  • ল্যান্ডিং পেজ বানানো
  • ইমেইল লিস্ট বিল্ডিং
  • কনভার্সন রেট অপটিমাইজেশন (লিংক বিল্ডিং)
  • সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
  • পেইড মার্কেটিং (অ্যাডঅ্যায়ার্ড, ফেসবুক, মিডিয়া বাই প্রভৃতি)
একজন সফল অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হিসেবে সর্বশেষ আমি আপনাদেরকে এতটুকু বলতে পারি যে উক্ত বিষয় গুলা যদি আপনি ভালো করে আয়ত্ত করতে পারেন তবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। বর্তমানে আমাদের দেশে এন্ট্রি লেভেলের এমন অনেক মার্কেটার আছে যারা মোটামুটি প্রতিমাসে ১০০০ থেকে ২০০০ ডলার আয় করছে। এবং আমি মনে করি এটি অনেক সম্মান জনক পেশা। আপনাদের শুভ কামনাই আজকের মতো শেষ করছি।

ওয়েবসাইটের ভিজিটর কমে যাওয়ার ১১টি কারণ ও সমাধান!

যারা ব্লগ বা ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ করছেন তাদের কাছে প্রধান বিষয় হলো সাইটে ভিজিটর আনা। তবে ভিজিটর আনার বিষয়ে বিভিন্ন বিষয় না জানা অথবা নতুনদের ক্ষেত্রে অনেক ভুল হয়ে থাকে। যে ভুলগুলো সাইটে কাংখিত ভিজিটর বা ট্রাফিক আনতে ব্যার্থ হয়। মাঝে মাঝে আমরা সাইটে বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তণ আনি। তবে সাইটের এসইও সম্পর্কে ভালো ধারণা না থাকলে অনাকাংখিত ভুলে ট্রাফিক হারিয়ে যায়। এ ভুলগুলো সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকা প্রয়োজন। এখানে আমি তেমনি ১১টি গুরুতর ভুলগুলো নিয়ে আলোচনা করছি। যেগুলোর মাধ্যমে আপনি পুরাতন ভিজিটর বা কাংখিত নতুন ভিজিটর পেতে পারেন।
১. ৩০১ রিডাইরেক্টশন ছাড়াই পার্মালিংক চেঞ্জ করা
একটা ওয়েবসাইটের এসইও এর জন্য পার্মালিংক একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনি যদি একটি নতুন ব্লগ সাইট শুরু করেন সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই একটি ক্লিন পার্মালিংক ব্যবহারের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। তবে সমস্যা হলো, পুরাতন ব্লগের পার্মালিংক পাল্টালে। আপনার সাইটের যদি পোস্ট সংখ্যা খুবই কম হয় তাহলে এটি কোনো বিষয় নয়! আপনার সাইটের পার্মালিংক পাল্টালে আগের পোস্টলিংকগুলো নতুন করে ইনডেক্স হয়, সেক্ষেত্রে বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা আপনার পোস্টলিংকগুলো আর কাজ করবে না। ফলে আপনি ঐ লিংক থেকে ভিজিটরগুলো হারাবেন।
301_redirect
তবে এই সমস্যার সমাধানও আছে। আমরা একটি পার্মালিংক থেকে অন্য পার্মালিংকে মাইগ্রেট করার প্লাগইন ব্যবহার করতে পারি।এক্ষেত্রে অবশ্যই ৩০১ রিডাইরেক্টশন ব্যবহার করবেন। ৩০১ রিডাইরেক্টশন চেকারের মাধ্যমে আপনি সহজেই আপনার রিডাইরেক্ট হওয়া পার্মালিংকগুলো চেক করতে পারবেন। অবশ্যই সবথেকে ভালো পার্মালিংক ব্যবহারে সচেষ্ঠ থাকবেন এবং এটি পরবর্তীতে আর পাল্টানোর কথা চিন্তা করবেন না। আর হ্যা, পার্মালিংক পাল্টালে অবশ্যই সাইটম্যাপ রিজেনারেট করবেন সার্চ ইঞ্জিনে সাবমিট করবেন।
২. সাইটম্যাপ মিসিং
আমরা সবাই জানি, কোনো সাইটের বিভিন্ন পোস্ট সার্চ ইঞ্জিনে ইনডেক্স করার জন্য সাইটম্যাপের ভূমিকা অত্যাধিক। আপনি অবশ্যই আপনার সাইটের সাইটম্যাপ সম্পর্কে নিশ্চিত থাকবেন এবং সেটিতে যেনো আপনার সব পোস্টের লিংক থাকে। সাইটম্যাপ হিসেবে গুগল এক্সএমএল সাইটম্যাপ ও ওয়ার্ডপ্রেস এসইও প্লাগইন খুবই জনপ্রিয়। প্রয়োজনে আপনি ছবি ও ভিডিও ইনডেক্সের জন্য এ ধরনের প্লাগইন ব্যবহার করতে পারেন। আপনার সাইটে যদি বেশি পরিমানে ভিডিও থাকে তাহলে আপনি ইয়স্ট ভিডিও এসইও প্লাগইন ব্যবহার করতে পারেন। আপনার সাইটের ফুটারে সাইটম্যাপ লিংকও রাখতে পারেন, এটি সার্চ ইঞ্জিনকে অতি সহজেই সাইটম্যাপ বুট করার কাজে সহায়তা করেব। আপনাকে অবশ্যই সাইটম্যাপে কোনো লিংক মিসিং হচ্ছে কিনা সেটি কিছুদিন পরপর পরীক্ষা করা উচিত। প্রয়োজনে সাইটম্যাপটি আনাচেক করে পুনরায় চেক করতে হবে।
redirects htaccess
৩. এইচটিএক্সেস ফাইল
পার্মালিংক রিডাইরেক্টশন অথবা এইচটিএক্সেস অপটিমাইজেশন সমাধানের জন্য কিছু ব্লগার এইচটিএক্সেস ফাইল পরিবর্তনের কথা জানান। এটি একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ ফাইল, তাই এই ফাইলটি পরিবর্তনের সময় অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। পরিবর্তণ করতে চাইলে অবশ্যই আগে এই ফাইলটির ব্যাকআপ নিয়ে নেবেন। এই ফাইলে কোনো ধরনের মিসিং হলে শুধু ট্রাফিক নয়, আপনার সাইটটি ডাউন হয়ে যেতে পারে। আপনি যদি এইচটিএক্সেস ফাইল পরিবর্তনের জন্য মেটা রোবট প্লাগইন ব্যবহার করে থাকেন, তবে অবশ্যই আপনার সিপ্যানেল বা এফটিপিকে কোনো পরিবর্তণ আনডু করার ব্যবস্থা রাখবেন।
robots
৪. রোবট.টেক্সট ফাইল
রোরট.টেক্সট কোনো সাইটের জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ফাইল। যখন সার্চ ইঞ্জিন বট আপনার ব্লগে আসে, তখন এই ফাইলই নির্ধারণ করে সার্চ ইঞ্জিন কোন পোস্ট বা পেজ ইনডেক্স এবং ক্রল করবে। তাই আপনার সাইটকে সার্চ ইঞ্জিনে ভালো অবস্থানে রাখতে অবশ্যই রোবট.টেক্সট ফাইলকে ভালোভাবে অপটিমাইজ করবেন। কখনোই বেশিরভাগ ফাইল বা পেজকে ডিজঅ্যালাউ করে রাখবেন না।
৫. থিম কাস্টোমাইজেশন
আপনি যখন আপনার সাইটের থিক কাস্টোমাইজেশন করবেন তখন অবশ্যই এগুলো একটি ডকুমেন্ট রেখে দেবেন। পরবর্তীকে কোনো সমস্যা হলে আপনি এই পরিবর্তনগুলো সহজেই চিহ্নিত করে আগের অবস্থায় নিয়ে আসতে পারবেন। কারণ ফ্রি থিমগুলোর ক্ষেত্রে অনেক সময় আপনার ব্যবহৃত প্লাগইনের সামঞ্জস্য না থাকায় সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। কিছু কিছু প্লাগ-ইন ব্যবহারের ক্ষেত্রে এটি বাধ্যতামূলক করেও থাকে।
৬. ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগইন
আপনার সাইটে অবশ্যই প্রয়োজনীয় প্লাগইন ছাড়া অহেতুক কোনো প্লাগইন ব্যবহার বা ইনস্টল করে রাখবেন না। অনেক সময় অনাকাংখিত প্লাগইন বা প্লাগইনের ব্যবহার বেশি হলে সাউটের লোডিং টাইম বেশি হয়ে যায়। যা ভিজিটর হারানোর ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলে। তাই কোনো প্লাগইন ব্যবহারের ক্ষেত্রে অবশ্যই এটির রিভিউ পড়ে নিবেন এবং এটি আপনার সাইটে সাপোর্ট করবে কিনা সেটি পরীক্ষা করে নিবেন।
All-In-One-SEO-Pack-Title-Meta-Description-and-Meta-Tags
৭. এসইও টাইটেল ও ডেসক্রিপশন
আপনি যদি অল ইন এসইও, ইয়স্ট ওয়ার্ডপ্রেস এসইও বা অন্যকোনো  জনপ্রিয় এসইও প্লাগইন ব্যবহার করেন, সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই এসইও টাইটেল এবং মেটা ডেসক্রিপশনের দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। অন্যথায় সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেজে থাকা আপনার জন্য কষ্টকর হয়ে যেতে পারে।
৮. থিম পরিবর্তণ
অনেকেই কারণে অকারণে থিম পরিবর্তণ করেন। আপনার সাইটের বিষয়বস্তুর সাথে মানানসই একটি ফ্রি অথবা প্রিমিয়াম থিম যেমন জেনেসিস বা থিসিস থিম ব্যবহার করতে পারেন। ফ্রি থিম বা প্রিমিয়াম থিম নিয়ে বিতর্কে যেতে চাই না, তবে প্রিমিয়াম থিমে অনেক ধরনের অ্যাডভানটেজ বা বাড়তি ফিচার থাকে। ইনস্টল করার আগেই থিটিতে কোনো ক্ষতিকর ফাইল বা স্পাইওয়ার, ভাইরাস, স্প্যাম ফাইল না থাকে সেটি পরীক্ষা করে নিবেন।
৯. ব্লগ সিকিউরিটি
যে বিষয়টি বলছিলাম, আপনি যদি ফ্রি থিম ব্যবহার করে থাকেন তবে আগেই এটিতে মেলিসিয়াস বা স্প্যাম ফাইল আছে কিনা সেটি পরীক্ষা করে নিবেন। কারণ অনেক ক্ষেত্রে এ ধরনেই ফাইল আপনার সাইটের ভিজিটরদেরকে অন্য সাইটে রিডাইরেক্ট করে দিতে পারে। তাই আপনার সাইটের সিকিউরিটির বিষয়ে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে। এক্ষেত্রে ট্যাক (থিম অথেনটিসিটি চেকার) প্লাগইনটি ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া সিকিউরিটি প্লাগইন ব্যবহার করতে পারেন।
১০. এসইও পরিবর্তণ
আপনি আপনার ব্লগে যে এসইও প্লাগইন ব্যবহার করেন না কেনো এটি পরিবর্তণ করতে যাবেন না। যদি আপনি আরো ভালো প্লাগইন বা প্লাগইনের পরিবর্তে ভালো পেইড থিম ব্যবহার করতে চান সেক্ষেত্রে অবশ্যই নিশ্চিত থাকবেন যে আপনার এসইও টাইটেল ও মেটা ডেসক্রিপশন যেনো ঠিক থাকে। কারণ এটির পরিবর্তণ হলে আপনার সাইটের ট্রাফিকের ক্ষেত্রে বিরুপ প্রভাব ফেলবে।
site backup
১১. ব্লগ ব্যাকআপ
বিপদ কখনো বলে কয়ে আসে না! তাই আপনার সাইটের কোনো ধরনের দুর্ঘটনা থেকে রেহাই পেতে নিয়মিত সাইটের ব্যাকআপ রাখুন। ফলে প্রয়োজনে আপনি সহজেই আপনার সাইট রিস্টোর করতে পারবেন। ব্যাকআপ রাখার জন্য অনেক উপায় আছে। আমি সাজেষ্ট করবো আপনি সম্ভব হলো দিনে একবার অথবা প্রতি সপ্তাহে আপনার সাইটের ম্যানুয়ালি অথবা অটোমেটিক ব্যাকআপ রাখুন। প্রিমিয়াম এর দিকে গেলে আমি অবশ্যই ভল্টপ্রেস সাজেষ্ট করবো। এটি একসাথে আপনার সাইটের সিকিউরিটি ও অটোমেটিক ব্যাকআপ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।